তবে নয় মাস ধরে সাগরে অবস্থান করা যুদ্ধজাহাজটি যুক্তরাষ্ট্রের দিকে রওনা হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করেননি তিনি। তবে তিনি জানান, ট্রাম্প প্রশাসন উপসাগরীয় অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক উপস্থিতি বাড়ালেও বাইডেন প্রশাসন সেখানে নিরাপত্তার জন্য যুদ্ধজাহাজ রাখার দরকার মনে করছে না।
মধ্যপ্রাচ্যের মার্কিন ঘাঁটি কিংবা এই অঞ্চলের মিত্রদের ওপর ইরানের কোনও হুমকি যুক্তরাষ্ট্র দেখছে কিনা সেই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করেননি পেন্টাগনের মুখপাত্র জন কিরবি। তিনি বলেন, ‘আমরা এতো হাল্কাভাবে কোনও সিদ্ধান্ত নেবো না।’ তিনি জানান, কোনও হুমকি তৈরি হলে মধ্যপ্রাচ্যে সামরিক শক্তি বাড়ানোর সক্ষমতা যুক্তরাষ্ট্রের রয়েছে বলে বিশ্বাস করেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন।
অদূর ভবিষ্যতে ইউএসএস নিমিতজকে আবারও উপসাগরীয় অঞ্চলে মোতায়েন করা হবে কিনা তাও জানাতে চাননি পেন্টাগনের মুখপাত্র। জন কিরবি জানান, মার্কিন নৌবাহিনীর বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজের পরিমাণ সীমিত। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রতিনিয়ত হুমকি পর্যবেক্ষণ করি। যথাযথ সক্ষমতা দিয়ে সেই হুমকি মোকাবিলার চেষ্টাও করি।’ রয়টার্স।