ছাতক উপজেলার ভাতগাঁও ইউনিয়নের আনুজানী গ্রামের মাছুম মেম্বার ইউনিয়নের চেয়ারম্যানকে ধামকি দিয়ে হাজার হাজার টাকার সরকারী অনুদানের খেজুর এনে বিক্রি করে দেয়।
এর পর রাস্তার আড়াই লক্ষ টাকা ব্যাংক থেকে তুলে নিয়ে আত্নসাতের চেষ্টা করলে উপজেলা চেয়ারম্যান ফজলুল হকের হস্তক্ষেপে টাকা উদ্ধার হয়। অদ্য এলাকার ৯ জন গর্ভবতী মহিলার ভাতা ২০১৬ -২০১৭ সালের টাকা জন প্রতি ৯৬০০ টাকা করে মহিলাদের বইয়ের নামের দস্তগত জাল করিয়া ব্যাংক থেকে টাকা তুলিয়া আত্মসাত করিয়াছে।
৯ নং ওয়ার্ডের সকল কৃষক ভাইদের কৃষি কার্ড ও আবুল খয়েরের নামের একজনের ৩০ কেজি চাল ও ৫০০ টাকাও আত্মসাত করেছে। একজন গরীব লোকের ৫শত টাকা আত্মসাত করা মানেই ঐ গরীব লোকটির পরিবারটিকে দু বেলা উপোস রাখা। এটা ছুট কোন অপরাধ নয়? এই গরীবের মত হয়ে পরিবার নিয়ে উপোস থাকুন আর নিজের সন্তানদের কষ্ট দেখুন, একটু চিন্তা করুন ক্যাসিনর কুঠি কুঠি টাকার চেয়ে কত বেশি ভয়ঙ্গকর এই দুর্নীতি।
গরীব মানুষের মনের এই দুঃখ কষ্ট যে উপলব্ধি করতে পারে না, সে কখনও ভাল হৃদয়ের মানুষ হতে পারে না। এলাকার মানুষ ফেইস বুকে প্রতিবাদ করলে মাছুম মেম্বার প্রথমেই এলাকার গরীব মহিলাদেরকে মুখ বন্ধ করার জন্য হুমকি দেয় এবং ফেইস বুকের প্রকাশ করায় একজন প্রবাসী আব্দুল মালিক সহ এলাকার আর দুজনকে প্রথমে হুমকি প্রধান করে। পরে তথ্য প্রযুক্তি আইনে মামলা করারও হুমকি প্রধান করে। এমন কি প্রবাসী আব্দুল মালিকের প্রাণ নাশের হুমকি প্রধান করে। সন্ত্রাসী এই মাসুমের বিরুদ্ধে এলাকার ভুক্তভুগি কৃষক শ্রমিক অসহায় গরীব মানুষেরা ভয়ে মুখ খুলছেন না। প্রবাসী আব্দুল মালিক ছাতক দোয়ারার এম পি মুহিবুর রহমান মানিক ও উপজেলা চেয়ারম্যান ফজলুল হকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে ওকে অতি সত্তর আইনের আওতায় আনার আহবান জানান।