ইএসকে ধ্বংস করতে আমেরিকার বিমান বাহিনী তাদের অধিকৃত তেলের ঘাঁটি ও সরবরাহের উৎসগুলোকে লক্ষ্য করেছে এবং ইতোমধ্যেই বহু উৎস ধ্বংস করেছে। ফলে টান পড়েছে এই জঙ্গি গোষ্ঠীর আয়ে। তাই বিকল্প আয়ের রাস্তা খুঁজতে তারা এবার মাছের কারবার করে বিকল্প রোজগারের খুঁজছে।
তিনি আরও জানিয়েছেন, বহুকাল ধরেই উত্তর বাগদাদের অসংখ্য জলাশয়ে মাছ চাষ সেখানকার বাসিন্দাদের রোজগারের প্রধান উৎস৷ এখন ওই অঞ্চল আইএসের কবলে৷ তেলের চোরাচালান ধাক্কা খাওয়ায় এবার তারা ওই এলাকার মাছচাষ থেকে কোটি কোটি টাকা রোজগারের ছক কষেছে। ইতোমধ্যেই এই এলাকার বহু মানুষ আইএসের ভয়ে পালিয়ে গিয়েছেন৷ তাদের মাছচাষের জায়গাগুলো আইএসের হস্তগত হয়েছে৷ আর বাদবাকি যারা বসবাস করছেন তারা প্রাণের ভয়ে আইএসের কথায় চলতে বাধ্য হচ্ছেন।
গোয়েন্দা রিপোর্টে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, এতদিন পর্যন্ত ইসলামিক স্টেটের বার্ষিক আয়ের মধ্যে প্রায় ২৯০ কোটি ডলার আস