প্রবাস বার্তা টোয়েন্টিফোর ডটকম নিউজ ডেস্ক :: সেই কবেকার কথা।দেশ- বিদেশে অনেক সাহিত্য আড্ডা করেছি তবে শেষ জমজমাট সাহিত্য আড্ডা কবে করেছি তা মনে পড়ছেনা।
গত সাত আগষ্ট রবিবার সাহিত্য একাডেমি শেফিল্ডের আয়োজনে দিনব্যাপি ছড়া,কবিতা, আবৃওি ও গান নিয়ে যুক্তরাজ্যের লন্ডন, ম্যানচেসটার, লিডস, হাইড, ওলডহ্যাম ও সাউথ সহ অসংখ্য শহর থেকে ছুটে এসেছিলেন সাহিত্য আড্ডায় কবি, সাহিত্যিক, গবেষক সহ লেখক বন্ধুরা।
এই সাহিত্য আড্ডায় প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথি বলে কাউকে আলাদা করা হয়নি।সাহিত্য একাডেমির কাছে সবাই অতিথি সবাই সমান।যারযার মতো করে অংশ নিয়েছে এবং আনন্দ করেছে।
শেফিল্ডের সাহিত্য একাডেমি প্রমান করেছে লন্ডন বা বড় শহরের বাহিরে ছোট শহরেও আন্তরিকতা থাকলে জমজমাট সাহিত্য আড্ডা করা যায়।সাহিত্য একাডেমির এটাই ছিল তাদের প্রথম সাহিত্য উৎসব।এই উৎসবের পিছনে যারা কাজ করেছেন তারা হলেন- কবি আবু মকসুদ, কবি আহমদ হোসেন হেলাল, কবি মিসবাহ লিটন চৌধুরী ও নূরল হক প্রমুখ।অনুষ্টানে তাদের আন্তরিকতা ও আপ্যায়ন ছিল মনে রাখার মতো।
অনুষ্টান শেষে কবি আবু মকসুদের ঘরে চায়ের দ্বিতীয় আড্ডা জমে।সেখানে ভাবি ও তার কন্যার হাতের বানানো বিভিন্ন মুখরোচক খাবারের তুলনা হয়না।
এই আড্ডায় যারা অংশ নেন তারা হলেন- নূরুজজামান মনি, ফারুক আহমেদ, ময়নুর রহমান বাবুল, তাবেদার রসুল বকুল, আহমেদ ময়েজ,ম আ মোশতাক, মাসুক ইবনে আনিছ,সিতু চৌধুরী,মুনিরা পারভিন, সোমা দাস,কাইয়ুম আবদুল্লা, এ কে এম আবদুল্লা,মোহাম্মদ ইকবাল,সৈয়দ হিলাল সাইফ,সৈয়দ রুমমান,মুহাম্মদ মুঈদ,সৈয়দ আনোয়ার রেজা,সৈয়দ শাহনুর আহমেদ ও শিল্পী নুরুজজামান ও তার দল।
সবশেষে ধন্যবাদ জানাই আয়োজক বৃন্দকে। সেই সাথে ধন্যবাদ জানাই মিসেস মকসুদ ও তার কন্যাকে। প্রত্যাশা রাখি আগামীতে সাহিত্য একাডেমি, শেফিল্ড আরও জমজমাট আড্ডার আয়োজন করবে।